ঢাকা ০৭:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মোঃ ইমন মিজি’র কবিতা || টাকা নিয়ে সোহাগ

  • আপ : ০৯:৩৪:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪
  • ২৩৭ ভিউ :

 

টাকা নিয়ে সোহাগ
এত রঙ্গ তামাশা কেন
খুঁজলো স্ব ইচ্ছা মনে মনে ছোটো দেখতে
আমি তারপর তাকে পর্যায় তিনবারে দিলাম হাতে
সোহাগ যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করে হঠাৎ চলে গেছে বাড়ি
আমিও সে প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মচারী

আমার মনটা নরম বুঝ মন আবেদন
সহজে আমার কাছে যদি কেউ হাত বাড়ায়
আমি আমার মতে মানা করতে পারি না
তারপরে মালিকানা নেই
আমারও যদি দিন আসতো এরকম
আমিও তো খুঁজতাম সমস্য হলে সর্বসম
এটা দিয়েই, সবলম্বী হলে আমাকে দিয়ে হবে।

আমি স্বচ্ছায় দিই তুলে তাকে হাতে
তবে আমি আলোচনা করতে পারি না যে
‌ আমকে আমার আমানতা নিয়ে না ভান করবে
আমার থেকে কিছু সময়ের জন্য চায় বলে দিয়েছি,
আমি তার কাছে আমার আমানতা ফেরত পাব
তার কারণেই তো আমি প্রকাশ্য বিবেক জানিয়েছি

আমি তাকে স্বজন কাছের সমেত ভেবে হাত মিলায়
সে কথার সাথে মন খেলাফি করবে
এটা তো আমি কখনো ভাবিনি এইসময়
এই প্রতিষ্ঠানের রং মহলে আলোছায়ায়
তাকে আমার পাওনাটা ছোট্ট করে বলাতেই
চক্ষু মোটা করে মনে চলন্ত তার পিঠে ফুটে উঠে কাঁটা
তার নিজস্ব কি বুঝে আসে না আমার না এ টাকা

আমি মনে, মনে ভাবলাম এখন সমস্যায় স্বয়ং
তাকে প্রকাশ করি আমি যে সোহাগ ভাই
আপনি আমার পাওনা টাকা দেন,
অনেক দিন হয়ে গেল বলাতেই
আমি পিলিকার মত তার সাথে সিঁড়ি বেয়ে নামলাম
বললাম জানেন বুঝেন তারপরও ভুলগুলো করেন কেন

দেখতে লাগলো ভালো, প্রকৃতি স্বচ্ছ কনক
ভিতরে যে তার রসালো জিলাপির মত জড়ালে টনক
কে জানত নিখুঁত ভাবে কে বুঝতো সহজ মনে
মুখে মধু এত নিক্ষত ব্যবসায়ী মানুষ চতুর্বনে
যে বেহুদা হয়ে পড়ে খুঁজছে সুযোগ
একই মনে, মনে হয় জ্ঞান জ্ঞান বিবেকে ভরা
ছায়া নিজের ষোল আনা দেখায় কত তালবাহানা ভিতর
মনফির বাহানায় পার হওয়া যায়না যুগের শিকড়।

মোঃ ইমন মিজি’র কবিতা || টাকা নিয়ে সোহাগ

আপ : ০৯:৩৪:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ অক্টোবর ২০২৪

 

টাকা নিয়ে সোহাগ
এত রঙ্গ তামাশা কেন
খুঁজলো স্ব ইচ্ছা মনে মনে ছোটো দেখতে
আমি তারপর তাকে পর্যায় তিনবারে দিলাম হাতে
সোহাগ যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করে হঠাৎ চলে গেছে বাড়ি
আমিও সে প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মচারী

আমার মনটা নরম বুঝ মন আবেদন
সহজে আমার কাছে যদি কেউ হাত বাড়ায়
আমি আমার মতে মানা করতে পারি না
তারপরে মালিকানা নেই
আমারও যদি দিন আসতো এরকম
আমিও তো খুঁজতাম সমস্য হলে সর্বসম
এটা দিয়েই, সবলম্বী হলে আমাকে দিয়ে হবে।

আমি স্বচ্ছায় দিই তুলে তাকে হাতে
তবে আমি আলোচনা করতে পারি না যে
‌ আমকে আমার আমানতা নিয়ে না ভান করবে
আমার থেকে কিছু সময়ের জন্য চায় বলে দিয়েছি,
আমি তার কাছে আমার আমানতা ফেরত পাব
তার কারণেই তো আমি প্রকাশ্য বিবেক জানিয়েছি

আমি তাকে স্বজন কাছের সমেত ভেবে হাত মিলায়
সে কথার সাথে মন খেলাফি করবে
এটা তো আমি কখনো ভাবিনি এইসময়
এই প্রতিষ্ঠানের রং মহলে আলোছায়ায়
তাকে আমার পাওনাটা ছোট্ট করে বলাতেই
চক্ষু মোটা করে মনে চলন্ত তার পিঠে ফুটে উঠে কাঁটা
তার নিজস্ব কি বুঝে আসে না আমার না এ টাকা

আমি মনে, মনে ভাবলাম এখন সমস্যায় স্বয়ং
তাকে প্রকাশ করি আমি যে সোহাগ ভাই
আপনি আমার পাওনা টাকা দেন,
অনেক দিন হয়ে গেল বলাতেই
আমি পিলিকার মত তার সাথে সিঁড়ি বেয়ে নামলাম
বললাম জানেন বুঝেন তারপরও ভুলগুলো করেন কেন

দেখতে লাগলো ভালো, প্রকৃতি স্বচ্ছ কনক
ভিতরে যে তার রসালো জিলাপির মত জড়ালে টনক
কে জানত নিখুঁত ভাবে কে বুঝতো সহজ মনে
মুখে মধু এত নিক্ষত ব্যবসায়ী মানুষ চতুর্বনে
যে বেহুদা হয়ে পড়ে খুঁজছে সুযোগ
একই মনে, মনে হয় জ্ঞান জ্ঞান বিবেকে ভরা
ছায়া নিজের ষোল আনা দেখায় কত তালবাহানা ভিতর
মনফির বাহানায় পার হওয়া যায়না যুগের শিকড়।