কচুরিপানা ফুলগুলো মাড়িয়ে সুগন্ধ গোলাপ খোঁজে এগিয়ে গেল যে যুবক
পেয়েছিল কি সে ঘ্রাণ?
নাকি শুকিয়ে ঝরে গেছে তা ছুঁয়ে দেয়ার আগেই?
কোমল করের স্পর্শ কি পাওয়া হয়নি!
জানা হলো না।
তার আগেই বার্তাবাহক চাঁদ অমাবস্যার চাদরে মুখ লুকিয়েছে।
জানা গেল না দুটি হাত এক হলো কিনা।
নাকি পেছনের কোন শ্বাস এসে বেঁধে দিয়ে গেছে বাঁধ দু’জনার মাঝে।
জানা হলো না কিছু
ওভাবেই অক্ষরগুলো মুদ্রিত হল,
হয়ে গেল ছোটগল্পের পান্ডুলিপি।
সমাপ্তি টানলো অসমাপ্ত উপসংহারে।
জীবনের অংকগুলো যে এমন
মেলে না কখনোই
ঘুরেই মরেই
পৌনঃপুনিক হিসেবের ঘরে।